
একজন দক্ষ ও মানবিক জেলা প্রশাসক মোঃদেলোয়ার হোসেন ‘
বরিশাল জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে যোগদানের পর থেকেই জেলা প্রশাসনকে স্বচ্ছ ও দুর্ণীতি মুক্ত জনপ্রশাসন হিসেবে গড়তে দিন—রাত কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। জেলা প্রশাসক হিসেবে যোগদানের পর পরই সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের সাথে মতবিনিময়কালে দেখা গেছে নির্ভীক, নিরহংকার ও সদালাপী এই মানুষটির মনে রয়েছে নানান স্বপ্ন ও উদ্ভাবনী ভাবনা যা তিনি বাস্তবায়ন করার জন্য বদ্ধপরিকর।
সরকারের সকল এজেন্ডা বাস্তবায়নের পাশাপাশি সমাজের সর্বশ্রেণী মানুষের সার্বিক কল্যাণে নিরন্তর ব্যস্ত থাকেন এই তিনি ইতোমধ্যে তিনি ও তার টিম জেলায় ব্যাপক সুনাম অর্জন করেছেন। মানুষের প্রতি সহমর্মীতা আর সহৃদয়তা মানবপ্রেমের অঙ্গীভূত রূপ। আর মানবপ্রেমই পর্যবসিত হয় স্রষ্টাপ্রেমে। জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন মহোদয় শত ব্যস্ততার মধ্যেও আজ দু’ঘন্টা যাবৎ গণশুনানী’তে আগতদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন, সমাধানও দিয়েছেন।
এছাড়াও সেবা গ্রহীতাগণ জেলা প্রশাসনের কোন সেবা হতে বঞ্চিত হলেও অভিযোগ জানাতে পারেন জেলা প্রশাসকের মোবাইল নম্বরে। কিছু মানুষ নিজেদের কর্মগুনে জনমনে স্থান করে নিয়েছেন। তেমনি একজন বরিশাল জেলার জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ দেলোয়ার হোসেন। প্রশাসনের কাজে তিনি যেমন দক্ষ তেমনি একজন মানবিক ব্যক্তিও। বর্তমান জেলা প্রশাসক মোঃ দেলোয়ার হোসেন বরিশাল জেলার জেলা প্রশাসক হিসাবের যোগদান করার পর তাঁর মানবিক মূল্যবোধ এবং কর্মদক্ষতায় বরিশাল জেলা বাসি মুগ্ধ।
সরকারি সেবা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সহায়তা করে যাচ্ছেন যা সত্যি মানবপ্রেম তথা স্রষ্টাপ্রেমের নামান্তর এ সময় জেলা মহোদয় অসহায় আগত চার শিক্ষার্থীকে ভর্তি’র ব্যবস্থা করেন যাহা বিরল দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে বরিশাল বাসীর জন্য। অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও কোটি কোটি টাকার খাস জমি উদ্ধার সহ তিনি কোন ধরনের অন্যায়ের সাথে কখনো আপোস করেন নাই। এজন্য তাকে অসৎ অবৈধ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের তোপের মুখে পড়তে হয়েছে বারবার। কারণ তিনি আসার পর এ জেলার অবৈধ বালু, ভূমি, ব্রীক্স সহ অনেক অবৈধ ব্যবসা—ই এখন বন্ধের পথে।বরিশালে বালু মহল ইজারা দিয়ে রেকর্ড পরিমান ইজারা আদায় করেছেন। কোন বিশেষ প্রয়োজনে তাঁর সাথে দেখা করতে চেয়ে সুযোগ পাওয়া যায়নি এমন ঘটনা বিরল।
সাক্ষাৎ প্রত্যাশী মানুষের কুশলাদি জিজ্ঞাসা করে তাদের সমস্যা বা দুর্ভোগের কার্যকর সমাধানে যথাসাধ্য চেষ্টা করা, দরিদ্র ও মেধাবী শিক্ষার্থী, অসহায় ও পিছিয়ে পড়া মানুষদের প্রতি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেওয়া, চিকিৎসাবঞ্চিত মানুষের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করা। দৈনিক আলোকিত বরিশাল কে তিনি বলেন আমরা জনগণের দোরগোড়ায় সেবা পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে সুশাসন প্রতিষ্ঠা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করতে কাজ করছি। স্বচ্ছ ও দুর্ণীতি মুক্ত জনপ্রশাসন কে জনকল্যাণে জনগণের দোরগোড়ায় পৌছে দিতে সকলের সার্বিক সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন তিনি।
আজ বুধবার গনশুনানিতে উপস্থিত ছিলেন উপপরিচালক , মহিলা বিষয়ক অধিদফতর, সিভিল সার্জন মহোদয়ের পক্ষে ডাঃ মুন্সি মবিনুল হক,বরিশাল জেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ পারভেজ, সহ বিভিন্ন শ্রেনী পেশার সাধারণ মানুষ উপস্থিত ছিলেন। মানুষের প্রতি সহমর্মীতা আর সহৃদয়তা মানবপ্রেমের অঙ্গীভূত রূপ। আর মানবপ্রেমই পর্যবসিত হয় স্রষ্টাপ্রেমে।
জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন মহোদয় শত ব্যস্ততার মধ্যেও আজ দু’ঘন্টা যাবৎ গণশুনানী’তে আগতদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনেছেন, সমাধানও দিয়েছেন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপপরিচালক , মহিলা বিষয়ক অধিদফতর, সিভিল সার্জন মহোদয়ের পক্ষে ডাঃ মুন্সি মবিনুল হক সরকারি সেবা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ব্যক্তিগত উদ্যোগে সহায়তা করে যাচ্ছেন যা সত্যি মানবপ্রেম তথা স্রষ্টাপ্রেমের নামান্তর এ সময় জেলা মহোদয় অসহায় আগত চার শিক্ষার্থীকে ভর্তি’র ব্যবস্থা করেন জেলা প্রশাসনের ইতিবাচক এ আয়োজন অব্যাহত থাকুক — এই প্রত্যাশায় করছি