এইচ এম সোহেল //////////////////////////////
বরিশাল নগরীর ১০ তলা থেকে ঝুপড়ি ঘর টং চায়ের দোকান খেলার মাঠ অফিস আদালত সব জায়গায় ই মশার উৎপাত যেন দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে নেই কোন সমাধান।
এদিকে বরিশাল সিটি কর্পোরেশন মশক নিধন ঔষধ ছিটিয়ে ও পাচ্ছে না কোন প্রতিকার প্রতি দিন ভোর বেলা দেখা যায় সিটি কর্পোরেশনের এক ঝাক কর্মি সারাদিন চেষ্টা করেও পাচ্ছে না কোন সুরাহা।
বরিশাল সিস্টার ডে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে র ৩য় শ্রেনির এক কোমল মতি শিশু ওহি জানায় পড়ার টেবিলে বসা যায়না মশার কারনে এদিকে মশা তাড়ানোর জন্য মশার কয়েল জ্বালালেও মশা যায় না মশার কয়েলের কারনে চোখ থেকে পানি পড়ে এবং হাঁপানি সহ বিভিন্ন রোগ দেখা দেয় যার কারনে পড়াশোনায় বিগ্ন হয়।
সারাদিন মশারী টাঙিয়ে বসে থাকতে হচ্ছে ঘরের মধ্যে প্রতি দিন রাত হলেই যেন বেড়ে যায় মশার উপদ্রব ইস্কুল কলেজেও নেই শান্তি,
বগুড়া রোডের চায়ের দোকানি রাসেল বলেন প্রতিদিন সন্ধার সময় ই মশার উৎপাত বেড়ে যায় ২ /৩ টা মশার কয়েল জ্বালিয়েও থামাতে পারিনা মশা তাই মাঝে মাঝে দোকান বন্ধ করে চলে যেতে হয় বাসায়।
বরিশাল সিটি কর্পোরেশন এক কর্মকর্তা জানান
খাল ডোবা ঝোপঝাড় বেশি থাকার কারণে মশাও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং শহরের নাগরিকের অসতর্কতার কারনেই মশা উপদ্রব বাড়ছে নগর বাসি সতর্ক হলে হয়তো কিছুটা হলেও মশা নিয়ন্ত্রণ করা যেতে পারে।
তার মধ্যে বিষেশ করনিয় বাড়ির আঙিনায় ফুলের টব পুড়নো টায়ার ডাবের খোসা ইত্যাদির মধ্যে জমে থাকা জল ফেলে দিলে বাড়ির আশেপাশের ঝোপঝাড় পরিস্কার করা সহ এক জায়গায় বেশিদিন জল জমে থাকলে তা নিস্কাশন করা এভাবে সবাই সতর্ক থাকলে মশা হাত থেকে বাঁচতে পারবে নগবাসি।